সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

ইয়েস্টার ইগারছ (Easter Eggers) নানান রঙের ডিমের রহস্য

 ইয়েস্টার ইগারছ (Easter Eggers):

সাদা ,বাদামি, হালকা নীল,হালকা সবুজ কিন্তু মুরগির স্বাভাবিক রুমের রং। এক জাতের মুরগি এগুলোর মধ্যে যেকোনো এক রঙের ডিম পাড়ে। কিন্তু এমন এক জাতের মুরগি রয়েছে যে একইসাথে নানা রঙের ডিম পাড়ে। বিশেষ প্রজাতির এই মুরগির নাম ইয়েস্টার ইগারছ (Easter Eggers)

Eastar Eggers eggs

ঝুড়ি ভর্তি নানা রঙের ডিম, বা হারিয়ে ডিমগুলো প্রথম দেখাতে কৌতূহলের সৃষ্টি করে। এরকম ডিম পাড়ে আমেরিকার বিশ্বের এক জাতের মুরগি। এ মুরগি ইয়েস্টার ইগারছ (Easter Eggers) নামে পরিচিত। বাদামি, হালকা নীল, হালকা গোলাপি ,হালকা সবুজ রঙের ডিম পাড়ে এ জাতের মুরগি। এজন্য এদের কে আলাদা কোন ওষুধ খাওয়ানোর প্রয়োজন পড়ে না, সম্পূর্ণটাই প্রাকৃতিক। এই কারণে এই মুরগির প্রতি আগ্রহ দেখানো শুরু করছে বিভিন্ন সৌখিন মুরগি পালকরা। চলছে ডিমের নানা রঙ হওয়ার গবেষণা। এছাড়াও এসব ডিমে বিশেষ কোনো পুষ্টিমান আছে কিনা তাও ভাবার চেয়ে গবেষকদের।

ডিমের রঙের কারণ:

 ইস্টার ডিমগুলি ডিমের রঙের কারণ পিছনের উঠোন পালের অন্যতম জনপ্রিয় হাইব্রিড। তবে, বাদামী-ডিমের একটি জাতের নীল এবং নীল ডিমের একটি জাতকে অতিক্রম করার ফলে প্রাপ্ত মুরগির 1/1 টির একটি একক ঝুঁটি থাকবে এবং বাদামী ডিম থাকবে, যা অনাকাঙ্ক্ষিত। ইস্টার ডিমগুলি অসীম সংখ্যক রঙের বৈচিত্র্যে আসে এবং বিভিন্ন ডিমের রঙের একটি অসীম সংখ্যা দেয়।

  এদের ডিমগুলি নীল থেকে সবুজ এবং কিছু ক্ষেত্রে এমনকি গোলাপী ছায়ায়ও পরিবর্তিত হয়। একটি ইস্টার এগারারের সাথে মারানসের মতো গাড়বাদামী ডিম দেয় এমন এক জাতের সাথে অতিক্রম করা হবে যার ফলস্বরূপ জলপাই-সবুজ ডিম দেয় যা কখনও কখনও জলপাইয়ের এজগার বলে l

পোস্টটি পড়ে কেমন লাগলো তা আমাদের কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন না।

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

গঙ্গা ফড়িং (dragonfly) সম্পর্কে সকল তথ্য

গঙ্গা ফড়িং (DRAGONFLY)   আমাদের চারপাশে অনেক ধরনের পোকা মাকর আছে। যার কিছু কিছু আমাদের প্রচুর বিরক্তির কারণ হয়। কিন্তু আমরা যদি কৃতজ্ঞতার শহীত মনোযোগ দিয়ে এই পোকা গুলোর দিকে তাকাই। তাহলে আমরা দেখতে পাব সেখানে কিছু অসাধারণ পোকামাকড় রয়েছে। তার মধ্যে একটি হল গঙ্গা ফড়িং। আমাদের আশেপাশেই এগুলো ঘুরে বেড়ায়। এগুলো সাধারণত জলাশয়ের পাশে পাওয়া যায়।কারণ সেখানে তারা ডিম পাড়ে এবং বংশ বিস্তার করে। গঙ্গাফড়িং ছয় মাস পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারে।  কিন্তু এগুলো খুবই অসাধারণ প্রাণী। এই গঙ্গাফড়িং ডাইনোসরের যুগ থেকে আজ পর্যন্ত বিদ্যমান রয়েছে। কারণ তার মধ্যে রয়েছে শক্তিশালী অভিযোজন ক্ষমতা। যা খুব কম প্রাণীর মধ্যে রয়েছে।আমরা আমাদের পরিবেশকে যে রূপে দেখতে পাই একটি গঙ্গাফড়িং একেবারে ভিন্ন রূপে দেখতে পারে। আমাদের চোখ পরিবেশ থেকে অল্প কিছু সংখ্যক রং-এর আলো গ্রহণ করতে পারে।কিন্তু একটি গঙ্গাফড়িং অসংখ্য রং তার চোখের মাধ্যমে গ্রহণ করতে পারে। সে একই সাথে সামনে এবং পিছনে দেখতে পারে। যা একটি অসাধারণ ব্যাপার। একটি মানুষ ৬০ ফেম পার সেকেন্ডে দেখতে পারে। এর মানে হচ্ছে কোনো কাজ যদি এক সেকেন্ডে সম্পাদ...

প্রজাপতি (Butterfly) বিশেষ বৈশিষ্ট্য !

 প্রজাপতি (BUTTERFLY) যেখানে প্রকৃতি মনোরম ফুলে ফুলে সাজানো। সেখানে দেখতে পাওয়া যায় প্রজাপতি । প্রজাপতি বিভিন্ন রঙের হয়ে থাকে। যা মানুষের মন আকর্ষণে সার্থক। প্রজাপতি দেখতে খুব সুন্দর হয়ে থাকে। এটি আকাশে বাতাসে কোমলভাবে ঘুরে বেড়ায়। যা দেখতে খুবই অসাধারণ! একটি প্রজাপতি সাধারণত 12 মাস বেঁচে থাকে। তার জীবন বিভিন্ন ভাগে বিভক্ত। একটি প্রজাপতি জীবনের প্রথম অবস্থায় ডিম থেকে একটি লার্ভা বের হয়। লার্ভা বিভিন্ন পাতা খেয়ে বড় হয়। এরপর এই লার্ভা একটি নিরাপদ স্থানে গিয়ে একটি কুকুন গঠন করে। এ কুকুন একটি নির্দিষ্ট সময় পর ফেটে একটি প্রজাপতির জন্ম হয়। একটি প্রজাপতি শরীর সাধারণত দশ ভাগে বিভক্ত থাকে। প্রজাপতির মাথায় দুটি আন্টি না থাকে।এছাড়াও তার মাথায় দুটি পুঞ্জাক্ষি রয়েছে যার মাধ্যমে সে দেখতে পায়। প্রজাপতির ৬টি পা রয়েছে। একটি সুর রয়েছে যার মাধ্যমে সে ফুল থেকে মধু গ্রহণ করে। একটি প্রজাপতির উড়ার সর্বোচ্চ গতি 30 মাইল প্রতি ঘন্টা। প্রজাপতি পৃথিবীর সকল নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলে দেখা যায়। এটি বসন্তকালে বেশি দেখা যায় বাংলাদেশ এবং ভারতের। এই পোস্টটি কেমন লাগল তা অবশ্যই আমাদের কমেন্ট করে জানান...