সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

অক্টোবর, ২০২০ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

মহানবীর ব্যঙ্গচিত্র: প্রতিবাদে উত্তাল রাজধানীসহ সারা বাংলাদেশ সহ পৃথিবীর সকল মুসলিম ফ্রান্সে মহানবীর ব্যঙ্গচিত্র প্রকাশের প্রতিবাদে বিক্ষোভ।

  মহানবীর ব্যঙ্গচিত্র ফ্রান্সের কর্মকাণ্ড: ফ্রান্সের ব্যঙ্গাত্মক সাপ্তাহিক শার্লি এবদো মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-কে নিয়ে আবার ব্যঙ্গচিত্র প্রকাশ করতে যাচ্ছে। আজ মঙ্গলবার বার্তা সংস্থা এএফপির খবরে জানানো হয়, পত্রিকাটির পরবর্তী সংখ্যায় হজরত মুহাম্মদ (সা.)-কে নিয়ে প্রচ্ছদে ব্যঙ্গচিত্র করা হয়েছে। ওই ব্যঙ্গচিত্রে মহানবী (সা.)-কে কান্নারত দেখানো হয়েছে। তাঁর মাথায় সাদা পাগড়ি। হাতে ধরা একটি লেখা। তাতে ফরাসি ভাষার লেখা ‘জে সুই শার্লি’। পত্রিকাটি বলছে, এটি ‘সারভাইভার্স ইস্যু’। কাল বুধবার সংখ্যাটি প্রকাশিত হবে। পত্রিকার কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এই সংখ্যাটির ৩০ লাখ কপি ছাপা হবে। সাধারণত তারা ৬০ হাজার কপি ছাপে। গত সপ্তাহে ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে শার্লি এবদোর কার্যালয়ে হামলা চালায় তিন বন্দুকধারী। ওই হামলায় নিহত হন পত্রিকাটির প্রধান সম্পাদকসহ আট সাংবাদিক, দুই পুলিশ সদস্য ও অন্য দুজন। ওই হামলার পর পত্রিকাটির এই নতুন সংখ্যা ছাপা হচ্ছে। ওই ঘটনার পরের দুই দিন প্যারিসে আরও দুটি সন্ত্রাসবাদী হামলায় নিহত হন পাঁচজন। এরপর সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে সংহতি জানিয়ে গত রোববার দেশজুড়ে প্রায় ৪০ লাখ মা...

নীলনদের সকল রহস্য উদ্ধার

নীলনদ এর সকল রহস্য উদ্ধার        আফ্রিকা মহাদেশের একটি নদী নীলনদ, চিত্র: নীল নদ    এটি   বিশ্বের দীর্ঘতম নদী। প্রাচীন মিশরীয় সভ্যতা এই   নীল নদের তীরে গড়ে উঠেছে , নীলনদের পলি   আফ্রিকার মরুভূমি কেও উর্বর চাষাবাদের   উপযোগী করে তুলেছে। সুপ্রিয় জল , খাদ্য   চাষাবাদের জন্য হাজার হাজার বছর ধরে এই   অঞ্চলের মানুষ নদীর উপর অতিমাত্রায়   নির্ভরশীল। আজকে আমাদের এই পোস্টটিতে   জানবো পৃথিবীর দীর্ঘতম নদী নীলনদ সম্পর্কে।   নীলনদের বহমান জায়গা:   আমাদের পৃথিবীর প্রাকৃতিক পরিবেশের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উপাদান নদী। নদীকে কেন্দ্র করে সারা পৃথিবীতে গড়ে উঠেছে বহু মানব সভ্যতা এবং নগরী। দূরবর্তী জায়গা এবং অঞ্চল থেকে মানুষের জন্য পানি বহন করে নিয়ে আসে নদী। সেই প্রাচীন থেকে শুরু করে আজ পর্যন্ত আধুনিক সভ্যতা গুলো নদীর পাশে গড়ে উঠেছে। প্রতিটি নদীর ভৌগোলিক গতিপথ ও পানি প্রবাহের নিজস্ব ধরনের কারণে একটি নদীর সাথে আরেকটি নদীর ভৌগলিক তুলনা করা সহজ কাজ নয়। পানি প্রবাহের দিক থে...

ইয়েস্টার ইগারছ (Easter Eggers) নানান রঙের ডিমের রহস্য

  ইয়েস্টার ইগারছ (Easter Eggers): সাদা ,বাদামি, হালকা নীল,হালকা সবুজ কিন্তু মুরগির স্বাভাবিক রুমের রং। এক জাতের মুরগি এগুলোর মধ্যে যেকোনো এক রঙের ডিম পাড়ে। কিন্তু এমন এক জাতের মুরগি রয়েছে যে একইসাথে নানা রঙের ডিম পাড়ে। বিশেষ প্রজাতির এই মুরগির নাম ইয়েস্টার ইগারছ (Easter Eggers) Eastar Eggers eggs ঝুড়ি ভর্তি নানা রঙের ডিম, বা হারিয়ে ডিমগুলো প্রথম দেখাতে কৌতূহলের সৃষ্টি করে। এরকম ডিম পাড়ে আমেরিকার বিশ্বের এক জাতের মুরগি। এ মুরগি ইয়েস্টার ইগারছ (Easter Eggers) নামে পরিচিত। বাদামি, হালকা নীল, হালকা গোলাপি ,হালকা সবুজ রঙের ডিম পাড়ে এ জাতের মুরগি। এজন্য এদের কে আলাদা কোন ওষুধ খাওয়ানোর প্রয়োজন পড়ে না, সম্পূর্ণটাই প্রাকৃতিক। এই কারণে এই মুরগির প্রতি আগ্রহ দেখানো শুরু করছে বিভিন্ন সৌখিন মুরগি পালকরা। চলছে ডিমের নানা রঙ হওয়ার গবেষণা। এছাড়াও এসব ডিমে বিশেষ কোনো পুষ্টিমান আছে কিনা তাও ভাবার চেয়ে গবেষকদের। ডিমের রঙের কারণ:  ইস্টার ডিমগুলি ডিমের রঙের কারণ পিছনের উঠোন পালের অন্যতম জনপ্রিয় হাইব্রিড। তবে, বাদামী-ডিমের একটি জাতের নীল এবং নীল ডিমের একটি জাতকে অতিক্রম করার ফল...

সমুদ্র থেকে সাহারা মরুভূমি(From the sea to the Sahara Desert)

আমাদের পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মরুভূমি সাহারা এই গ্রহের সবচেয়ে উষ্ণতম স্থান। কয়েক কোটি বছর আগে এই মরুভূমির জায়গায় ছিল টেথিস সাগর।একটি সাগর কিভাবে সবচেয়ে বড় মরুভূমি তে রুপান্তরিত হল তা জানবো আমাদের আজকের এই পোস্টটিতে। Sahara desert সাহারা মরুভূমি সম্পন্ন ভারতবর্ষের তিন গুন বড়। সাহারা মরুভূমি বারোটি দেশ জুড়ে বিস্তৃত। দেশগুলো হলো মিশর, মরক্কো ,লিবিয়া, মালি, মৌরিতানিয়া, আলজেরিয়া, চাদ, ইরিত্রিয়া ,নাইজার, সুদান, তিউনিসিয়া এবং পশ্চিম সাহারা। সমগ্র আফ্রিকা মহাদেশ পৃথিবীর একটি টেকটনিক প্লেটের উপর অবস্থিত। অতীতে আফ্রিকা এবং ইউরোপের মাঝে ছিল টেথিস সাগর। চার কোটি বছর আগে টেকটনিক প্লেট এর গতিশীলতার ফলে তা উত্তর দিকে চলে আসে এবং আফ্রিকা ও ইউরোপকে একসাথে মিলিয়ে দেয়। ফলে আফ্রিকার উত্তরাংশ সংকুচিত হয়ে সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে অনেক উপরে উঠে যায়। এরপর ধীরে ধীরে জনবিচ্ছিন্ন হয়ে, এই এলাকা মরুভূমিতে পরিণত হয়। Map of the Sahara Desert মিশরের রাজধানী কায়রোর থেকে মাত্র দেড়শ কিলোমিটার দূরে সাহারা মরুভূমির একটি অংশের নাম ওয়াদি আল হিতান। আরবি ভাষায় ওয়াদি আল ফিতান অর্থ তিমির উপত্যকা। প্রায় 36 লক্ষ বছর...

পিরামিডের রহস্য (Mystery of the Pyramid)

  হাজার হাজার বছর ধরে পিরামিড ছিল বিশ্বের সবচেয়ে বড় স্থাপনা, বর্তমান যুগের বিশাল বিশাল যন্ত্র ব্যবহার করেও এই পিরামিড নির্মাণ করা একটি বড় চ্যালেঞ্জ । পৃথিবীর সপ্তম আশ্চর্যের সবচেয়ে প্রাচীনতম নিদর্শন পিরামিড সম্পর্কে জানবো আজকের এই পোস্টটিতে। প্রাচীন মিশরীয় শাসকদের নাম ফারাও , পিরামিড হল ফারাওদের পুনর্জন্মের প্রবেশদ্বার । মিসরীয়রা মনে করত ফারাওরা মৃত্যুর পর মৃতদের রাজা হিসেবে শাসন করতো।ফারাওদের মৃত্যুর পর যত দিন তাদের দেহ সংরক্ষণ করা যাবে, ততদিন তারা স্বর্গে বসবাস করবে। সেজন্যই মৃত ফারাওদের দেহ পিরামিডের ভিতরের সংরক্ষণ করা হতো। মিশরে ছোট-বড় মিলিয়ে প্রায় 80 টি পিরামিড রয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বড় পিরামিড হলো গিজা মালভূমি তে অবস্থিত খুফুর পিরামিড। এটি 4700 বছর আগে নির্মিত , খুফুর পিরামিডের আয়তন 6 টি ফুটবল মাঠের সমান, এবং উচ্চতায় 42 তালা বিল্ডিং এর মত উঁচু। আইফেল টাওয়ার নির্মাণ এর পূর্বে ৮ হাজার বছর ধরে পিরামিড ছিল বিশ্বের সবচেয়ে বড় স্থাপনা। পিরামিড তৈরিতে 20 লক্ষ পাথরের ব্লক ব্যবহার করা হয়েছে। এই ব্লগগুলো 500 মাইল দূর থেকে পিরামিডে নিয়ে আসা হয়েছে। আড়াই থেকে 50 টন এর ...

প্রজাপতি (Butterfly) বিশেষ বৈশিষ্ট্য !

 প্রজাপতি (BUTTERFLY) যেখানে প্রকৃতি মনোরম ফুলে ফুলে সাজানো। সেখানে দেখতে পাওয়া যায় প্রজাপতি । প্রজাপতি বিভিন্ন রঙের হয়ে থাকে। যা মানুষের মন আকর্ষণে সার্থক। প্রজাপতি দেখতে খুব সুন্দর হয়ে থাকে। এটি আকাশে বাতাসে কোমলভাবে ঘুরে বেড়ায়। যা দেখতে খুবই অসাধারণ! একটি প্রজাপতি সাধারণত 12 মাস বেঁচে থাকে। তার জীবন বিভিন্ন ভাগে বিভক্ত। একটি প্রজাপতি জীবনের প্রথম অবস্থায় ডিম থেকে একটি লার্ভা বের হয়। লার্ভা বিভিন্ন পাতা খেয়ে বড় হয়। এরপর এই লার্ভা একটি নিরাপদ স্থানে গিয়ে একটি কুকুন গঠন করে। এ কুকুন একটি নির্দিষ্ট সময় পর ফেটে একটি প্রজাপতির জন্ম হয়। একটি প্রজাপতি শরীর সাধারণত দশ ভাগে বিভক্ত থাকে। প্রজাপতির মাথায় দুটি আন্টি না থাকে।এছাড়াও তার মাথায় দুটি পুঞ্জাক্ষি রয়েছে যার মাধ্যমে সে দেখতে পায়। প্রজাপতির ৬টি পা রয়েছে। একটি সুর রয়েছে যার মাধ্যমে সে ফুল থেকে মধু গ্রহণ করে। একটি প্রজাপতির উড়ার সর্বোচ্চ গতি 30 মাইল প্রতি ঘন্টা। প্রজাপতি পৃথিবীর সকল নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলে দেখা যায়। এটি বসন্তকালে বেশি দেখা যায় বাংলাদেশ এবং ভারতের। এই পোস্টটি কেমন লাগল তা অবশ্যই আমাদের কমেন্ট করে জানান...

গঙ্গা ফড়িং (dragonfly) সম্পর্কে সকল তথ্য

গঙ্গা ফড়িং (DRAGONFLY)   আমাদের চারপাশে অনেক ধরনের পোকা মাকর আছে। যার কিছু কিছু আমাদের প্রচুর বিরক্তির কারণ হয়। কিন্তু আমরা যদি কৃতজ্ঞতার শহীত মনোযোগ দিয়ে এই পোকা গুলোর দিকে তাকাই। তাহলে আমরা দেখতে পাব সেখানে কিছু অসাধারণ পোকামাকড় রয়েছে। তার মধ্যে একটি হল গঙ্গা ফড়িং। আমাদের আশেপাশেই এগুলো ঘুরে বেড়ায়। এগুলো সাধারণত জলাশয়ের পাশে পাওয়া যায়।কারণ সেখানে তারা ডিম পাড়ে এবং বংশ বিস্তার করে। গঙ্গাফড়িং ছয় মাস পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারে।  কিন্তু এগুলো খুবই অসাধারণ প্রাণী। এই গঙ্গাফড়িং ডাইনোসরের যুগ থেকে আজ পর্যন্ত বিদ্যমান রয়েছে। কারণ তার মধ্যে রয়েছে শক্তিশালী অভিযোজন ক্ষমতা। যা খুব কম প্রাণীর মধ্যে রয়েছে।আমরা আমাদের পরিবেশকে যে রূপে দেখতে পাই একটি গঙ্গাফড়িং একেবারে ভিন্ন রূপে দেখতে পারে। আমাদের চোখ পরিবেশ থেকে অল্প কিছু সংখ্যক রং-এর আলো গ্রহণ করতে পারে।কিন্তু একটি গঙ্গাফড়িং অসংখ্য রং তার চোখের মাধ্যমে গ্রহণ করতে পারে। সে একই সাথে সামনে এবং পিছনে দেখতে পারে। যা একটি অসাধারণ ব্যাপার। একটি মানুষ ৬০ ফেম পার সেকেন্ডে দেখতে পারে। এর মানে হচ্ছে কোনো কাজ যদি এক সেকেন্ডে সম্পাদ...